Driving Licence – ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে আজই করুন এই কাজটি, নইলে ফাইন হতে পারে।
Driving Licence নিয়ে নতুন নিয়ম।
ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving Licence) এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটে রাজ্য সরকার নিয়ে আসতে চলেছে আমুল পরিবর্তন। এবার এখানেও হবে ডিজিটালীকরণ। রাজ্য পরিবহন দপ্তর নতুন যে ড্রাইভিং লাইসেন্স আনতে চলেছে তাতে থাকবে কিউআর কোড এবং চিপ। এর মধ্যেই দেওয়া থাকবে লাইসেন্সধারীর ব্যক্তিগত পরিচয় এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য।
রাজ্য পরিবহন দপ্তর জানিয়েছে যে এই উদ্যোগ কেন্দ্রীয় সড়ক এবং পরিবহন মন্ত্রকের গাইডলাইন মেনেই নেওয়া হচ্ছে। এই নতুন ধরণের ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট গাড়ি চালকরা আগামী এপ্রিল মাস থেকেই পাবেন।
ঘরে বসে রেশন কার্ডে নতুন সদস্যের নাম যুক্ত করবেন কীভাবে? এক ক্লিকেই সমাধান।
এই নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving Licence) এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট বানানোর জন্য বরাত দেওয়া হবে এক বেসরকারি সংস্থাকে। ইতিমধ্যেই এক সংস্থাকে বেছে নেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। খুব শীঘ্রই দুই পক্ষের মধ্যে চূক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে কাজ শুরু হয়ে যাবে। জানিয়ে রাখা ভালো যে যদিও এই বেসরকারি সংস্থা পুরো বিষয়টির দায়িত্বে থাকবে, এই নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের মালিকানা রাজ্য সরকারের কাছেই থাকবে।
এই নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving Licence) এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের জন্য খরচ কি বেশী হবে? এই বিষয়ে ভালো খবর এই যে, এর জন্য খুব একটা বেশি খরচ আপনাকে করতে হবেনা। সাধারণত ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাতে যা খরচ হয় তার থেকে ২০০ টাকা বেশী লাগবে।
আবেদন করার পর রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সমস্ত তথ্য যাচাই করা হবে এবং তারপরে আবেদনকারীর বাড়িতে সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়া হবে এই নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। বিশেষজ্ঞদের মতে এর থেকে রাজ্য সরকারের দশ থেকে বারো কোটি টাকা আয় হবে।
এতে ভালো খবর আছে গাড়ি চালকদের জন্যও। এখনও পর্যন্ত ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving Licence) নিয়ে পুলিশের সাথে রাস্তায় যে বচসা হতো তার অনেকটাই কমার আশা আছে কারণ প্রয়োজনীয় সব তথ্যই এবার খুব সহজেই বের করে নেওয়া যাবে ঐ কিউ আর কোড এবং চিপ থেকে। এছাড়াও দুষ্কৃতিদের জাল ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যাবহার করার দৌরাত্মও এবার কমবে।
দোল হলিতে Jio এর চমৎকার রিচার্জ অফার, মাত্র ১ টাকায় আনলিমিটেড ফ্রি নেট ও কলিং।