স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর । Five important questions and answers about Swami Vivekananda Scholarship

নমস্কার বন্ধুরা, আজ আমরা নিয়ে এসেছি স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের আর‌ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্কলারশিপ হলো স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ। এটি যেরকম গুরুত্বপূর্ণ সেরকম এটি নিয়ে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে প্রশ্নের শেষ নেই। আজ আমরা এরকম ৫ টি প্রশ্ন দেখে নেবো যেগুলো প্রায় অনেকের ক্ষেত্রেই কমন, চলুন তবে দেখে নেওয়া যাক-

প্রথম প্রশ্ন:- নেক্সট ফান্ড কবে আসবে?
উত্তর:- ফান্ড সাধারণত মাসের দুটো সময় রিলিজ করা হয়ে থাকে। একটি মাসের মাঝামাঝি সময় এবং অপরটি মাসের শেষে। শেষ যে ফান্ডটি এসেছিল সেটা মার্চের ৩০ তারিখ এসেছিল। অর্থাৎ এই হিসাবে বলা যায় নেক্সট ফান্ড এই মাসের মাসের মাঝামাঝি সময় রিলিজ হতে পারে।

দ্বিতীয় প্রশ্ন:- আমার বহুদিন ধরে স্ট্যাটাস অ্যাপ্রুভ হয়ে রয়েছে আমি কবে টাকা পাব?
উত্তর:- গত ফান্ডে এমন অনেক ছাত্র ও ছাত্রীকে টাকা দেওয়া হয়েছে যাদের স্ট্যাটাস বহুদিন ধরে অ্যাপ্রুভ হয়ে ছিল তাই চিন্তা করবার কোনো কারন নেই যদি আপনার স্কলারশিপের স্ট্যাটাস অ্যাপ্রুভ দেখায় তবে আপনার স্কলারশিপ কোনোমতেই ক্যানসেল হওয়া সম্ভব নয় যদি না আপনার ব্যাঙ্কের বইতে সমস্যা থেকে থাকে। আর আপনি এর পরের ফান্ড বা তার পরের ফান্ডে টাকা পেয়ে যাবেন।

তৃতীয় প্রশ্ন:- ব্যাঙ্কের বইতে সমস্যা আছে কিনা কিকরে বুঝবো?
উত্তর:- ব্যাঙ্কের বইতে সমস্যা বুঝবার অপেক্ষা করবেন না এতে আপনাকে আরও অনেক বেশি দৌড়-ঝাঁপ করতে হতে পারে। আপনার যদি মনে হয় আপনার ব্যাঙ্কের বইতে সমস্যা থাকতে পারে, তবে এখনই সেটি সমাধান করুন। যাতে টাকাটা কোনোরকম বাধা না পেয়েই আপনার অ্যাকাউন্টে ক্রেডিট হতে পারে।

চতুর্থ প্রশ্ন:- রিনুয়ালদের কবে থেকে টাকা দেওয়া শুরু হবে?
উত্তর:- সেভাবে দেখতে গেলে প্রতিটি ফান্ডেই ফ্রেশ এবং রেনুয়াল মিলিয়েই টাকা দেওয়া হয়েছে। অবশ্যই রেনুয়ালদের সংখ্যা কম ছিল কারন তারা অনেক পরে আবেদন করেছে। আন্দাজ করে বলা যায় অ্যাপ্লিকেশন যার আগে অ্যাপ্রুভ হয়েছে সেই আগে টাকা পাবে।

পঞ্চম প্রশ্ন:- টাকা আসার মেসেস এসেছে কিন্তু টাকা ক্রেডিট হয়নি কি করবো?
উত্তর:- সবার প্রথমে আপনি জেনে রাখুন মেসেস আসার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে টাকা ক্রেডিট হয়। এটা সাধারণত ডিপেন্ট করে ব্যাঙ্কের ওপরে। অনেক ব্যাঙ্কের কাজ খুব তাড়াতাড়ি হয় আবার অনেক ব্যাঙ্কের কাজ একটু ধীর গতিতে হয়। এতে ভয় পাবার কিছু কারন নেই সকলে টাকা পাবেন একটু আগে বা একটু পরে।

পরের পোষ্টে আমরা আলোচনা করবো কোন কোন কারনে অ্যাপ্রুভ হয়ে যাবার পরও অ্যাপ্লিকেশন ক্যানসেল হয় এবং সেই সব কারনগুলির সমাধান কি? যারা এই প্রশ্ন বা যে কোনো স্কলারশিপের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর জানতে চাও তারা এখুনি আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যুক্ত হও।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button