Mid Day Meal নিয়ে বড় খবর, শিক্ষকদের অব্যাহতির পর মিড ডে মিলের দায়িত্বে কারা, জেনে নিন।
Mid Day Meal Big News
স্কুলের শিক্ষকরা আর নিতে চাইছেনা মিড ডে মিল (Mid Day Meal) এর কোনোরকম দায়িত্ব। সর্বশিক্ষা অভিযানের পর থেকেই বাংলার প্রতিটি স্কুলে মিড ডে মিল শুরু হয়েছিল। যাতে কোনো ছাত্রছাত্রীকে খালি পেটে পড়তে না হয়। তাদের প্রোটিন পুষ্টির দায়িত্ব নিয়েছিল সরকার। প্রোটিন পুষ্টির হিসাব অনুযায়ী সরকার মাথাপিছু টাকাও বরাদ্দ করেছিল। আর এই পুরো ব্যাবস্থার তদারকির দায়িত্ব থাকত স্কুলের শিক্ষকদের উপর। এই ব্যাবস্থায় তারাই সবধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
এই মিড ডে মিলের (Mid Day Meal) বিষয়ে অনেক জায়গাতেই বিভিন্ন অরাজকতার অভিযোগ উঠে আসে। কখনো চাল চুরি কখনো বা সঠিক প্রোটিন পুষ্টি পাচ্ছেনা বলে অভিযোগ থাকে তাদের। কিন্তু এই অভিযোগ কাঁধে নিতে আর রাজি নয় স্কুলের শিক্ষকরা। তাদের দাবি এই দায়িত্ব কো অপারেটিভ সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হোক।
ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে আজই করুন এই কাজটি, নইলে ফাইন হতে পারে।
তাদের আসল কাজ স্কুলে পড়াতে আসা। মিড ডে মিল বাজার করা, প্রোটিন পুষ্টির মাত্রা দেখতে গিয়ে তাদের সময় চলে যায়। এর আগে অনেক সময় কেন্দ্রীয় দলের তাদের সমালোচনা করেছে। তারা কোনোভাবেই চাইছেনা এই ঝামেলার মধ্যে থাকতে। রান্নার লোক নিয়োগ থেকে খাবারের প্রোটিন পুষ্টি সবটাই কোঅপারেটিভ সংস্থা ঠিক করবে।
ইতিমধ্যেই বেশ কিছু জেলায় এর ট্রায়াল শুরু হয়ে গেছে। আশা করাই যায় তারা অঞ্চলভিত্তিক খাবার ঠিকই দেবে। শিক্ষকদের এই বিষয়ের যুক্তিকে প্রত্যেকে মেনে নিয়েছে বলাই চলে অন্যদের এই বিষয়ে কোনো যুক্তি থাকতে পারেনা।
প্রথম থেকে মিড ডে মিল প্রকল্পের ভার অন্য কাউকে দেওয়া উচিত ছিল। সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা হবে তাতে। এ নিয়ে মাাঝে এত টালবাহানা হতনা তাহলে। বর্তমানে সকলেই এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে। তাদের দাবি শিক্ষকদের এই দায়িত্ব কমিয়ে দেওয়া হোক।
Puropuri abyahoti na hole r o jotilota barbe