Post Office Franchise – মাত্র 5000 টাকায় ব্যবসা করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সুযোগ দিচ্ছে পোস্ট অফিস, মাসে আয় লাখ টাকা।
Post Office Franchise – কীভাবে করবেন এই ব্যবসা? জানুন।
অতি অল্প পয়সা দিয়েই ব্যাবসার পথ খুলে দিতে চলেছে পোস্ট অফিস (Post Office Franchise)। করোনার পর থেকে পৃথিবী জুড়ে আর্থিক মন্দা সৃষ্টি হয়েছে। এই মূহুর্তে দাঁড়িয়ে পৃথিবীর সব বড়ো কোম্পানি তাঁদের কর্মী ছাঁটাই করছে। দেশ থেকে বিদেশে গিয়ে অনেকেই অসুবিধা পড়েছে এই ছাঁটাইয়ের ফলে, এই অবস্থায় অনেকে আবার চাকরি করার থেকে ব্যাবসা করাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
কিন্তু সবাই ব্যাবসা করতে গিয়ে সবথেকে বড়ো যে সমস্যায় পড়ে সেটা হলো তাদের কাছে কোনো বড়ো পুঁজি নেই। আর অনেকেই ভাবে ছোটো পুঁজি দিয়ে ব্যাবসা করা যায়না। কিন্তু এই সমস্যা সমাধানে এবার উপস্থিত পোস্ট অফিস। তাদের ফ্র্যাঞ্চাইজি দিচ্ছে মাত্র পাঁচ হাজার টাকায়।
বর্তমান সময়ে ঘরে বসে কম পরিশ্রমে বিনা পুঁজিতে ইনকামের সেরা 5টি উপায়।
পোস্ট অফিস দুধরনের ফ্র্যাঞ্চাইজি দিচ্ছে ইন্ডিয়া পোস্টের ফ্র্যাঞ্চাইজি এবং পোস্টের এজেন্ট। আমাদের দেশে পোস্ট অফিস আছে ১লক্ষ্য ৫৫ হাজার। তাই যে অঞ্চলে পোস্ট অফিস নেই সেখানেই একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি (Post Office Franchise) নেওয়া যায়। মানি অর্ডার, স্টাম্প ডিউটি ছাড়াও তারা খুচরো জিনিস ডেলিভারির কাজ করে।
এই ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার জন্য ২০০ স্কোয়ার ফুট জায়গা থাকা বাধ্যতামূলক। আবেদনকারী ব্যাক্তির নূন্যতম বয়স ১৮হতে হবে এবং অষ্টম শ্রেণী পাশ হতে হবে। তবে অবশ্যই সেই ব্যাক্তির পরিবারে কেউ পোস্ট অফিসে চাকরি করলে চলবেনা। তবে আমদানির পুরোটাই পোস্ট অফিসের নিজের দপ্তরের ব্যাপার।
ফ্র্যাঞ্চাইজি দিতে ৫০০০টাকা দিতে হবে কিন্তু এজেন্ট ফ্র্যাঞ্চাইজি (Post Office Franchise) নিতে বেশি টাকা দিতে হবে। স্পিড পোস্ট থেকে ৫টাকা মানি অর্ডার পেলে ৩-৫টাকা পেতে পারেন নিজে। বাকি জিনিস যেমন পোস্টাল স্ট্যাম্প ও স্টেশনারি দ্রব্যগুলি থেকে পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত পেতে পারে।
পোস্ট অফিসগুলি একটু একটু করে মানুষের বিশ্বাস আবার ফেরত পেয়েছে। তাদের ছোটো ছোটো স্কিমগুলি এবং ফিক্সড ডিপোজিট বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
রাজ্য সরকারের সাহায্য নিয়ে শুরু করুন এই ব্যবসা, রোজগার ও সম্মান দুটোই পাবেন।